এবার জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত মাশরাফি

7
224

 

প্রিন্ট
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের শুভেচ্ছা দূত হলেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা।

প্রথমবার ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অব দ্য রেডক্রসের (আইসিআরসি) আয়োজনে শারীরিক প্রতিবন্ধীদের আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের শুভেচ্ছাদূত হয়েছিলেন তিনি। এবার হলেন জাতিসংঘের শুভেচ্ছা দূত। জাতিসংঘের নতুন এই দূতকে এখন থেকে দেশিয় ও আন্তর্জাতিক অঙ্গনের বিভিন্ন কল্যাণ ও সচেতনতামূলক কাজে অংশগ্রহণ করতে দেখা যাবে।

ইউনিসেফ জাতিসংঘের সদস্যভুক্ত দেশগুলো থেকে কিছু শুভেচ্ছাদূত নিয়োগ করে থাকে। কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্য, উদ্দেশ্য বা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করার জন্যই শুভেচ্ছাদূত নিয়োগ করা হয়ে থাকে। বিশ্বের কোনো শীর্ষস্থানীয় নেতা, খেলোয়াড়, চলচ্চিত্র তারকাসহ আরও বিভিন্ন পেশাজীবীদের এ পদে নিয়োগ করা হয়।

২০১৩ সালে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান, অভিনেত্রী আরিফা জামান মৌসুমি, যাদু শিল্পী জুয়েল আইচ মনোনীত হন জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফের শুভেচ্ছাদূত। ২০০৫ সালে একই ক্যাটাগরিতে মনোনীত হয়েছিলেন ক্রিকেটার হাবিবুলি বাশার সুমন, মোহাম্মদ আশরাফুল ও টেবিল টেনিস তারকা জোবেরা রহমান লিনু।

এর আগে বছরের শুরুতে উইজডেন ইন্ডিয়ার বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার জিতেন মাশরাফি। তিনি ওয়ানডেতে বাংলাদেশকে ২১ ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন। যেখানে টাইগাররা জয় পেয়েছে ১৬টিতে। আর হেরেছে ৫টি ম্যাচে। ম্যাশের নেতৃত্বেই ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশকে প্রথমবারের মতো সাত নম্বরে উঠে আসে বাংলাদেশ। আর ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।

২০১৫ সাল ক্রিকেট বিশ্বকাপে মাশরাফির নেতৃত্বে বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠে। বল হাতেও দারুণ সফল ছিলেন তিনি। ২০১৪-১৫ মৌসুমে বোলিংয়ে ১৬ উইকেট লাভ করেন মাশরাফি।

– See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/95927#sthash.4V0ufmlY.dpuf

7 COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here