প্রযুক্তি ডেস্ক : মহাকাশে পৃথিবীর চারপাশে কক্ষপথে ঘূর্ণায়মান আবর্জনা বেড?ে যাওয়ায়, বিষয়টি দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ থেকে নিক্ষিপ্ত রকেট স্পুটনিক এর ধ্বংসাবশেষ থেকে প্রথম এ ধরনের মহাকাশ আবর্জনার সৃষ্টি হয়েছিল যেটি ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর মহাকাশ যাত্রার সূচনা হিসেবে নিক্ষিপ্ত হয়েছিল। তারপর থেকে পরিত্যক্ত উপগ্রহ, বিভিন্ন রকেটের নানা অংশ এবং অন্যান্য আবর্জনা যা অসংখ্য মহাকাশ অভিযানের ফলে সৃষ্টি হয়েছে। এছাড?াও রয়েছে মানুষের ব্যবহৃত জিনিস মল-মূত্রের মতো বর্জ্য পদার্থ। এসবের মাধ্যমে দ্বারা আমাদের এই গ্রহটির চারপাশ কক্ষপথ দূষিত হয়েছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর চারদিকে ঘুর্ণায়মান রয়েছে ৫ লাখেরও বেশি আবর্জনা, যা মার্কিন মহাকাশ সংস্থা নাসা দ্বারা ট্র্যাক করা হচ্ছে। এছাড়াও কয়েক লাখ আবর্জনা ঘুরছে, যা খুবই ক্ষুদ্র হওয়ায় রাডারের মাধ্যমে ট্র্যাক করা যাচ্ছে না। ফলে দিনের পর দিন এসব ‘স্পেস জাঙ্ক’ জমা হয়ে তা মহাশূন্যে বড়সড় সংঘষের সম্ভাবনা বাড়াচ্ছে।
বিশেষ করে এ বছরের মে মাসে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে এ ধরনের একটি ঘটনা ঘটায় বিষয়টি বেশ ভাবিয়ে তুলে বিজ্ঞানীদের। পৃথিবীকে কেন্দ্র করে ঘুরতে থাকা এই কৃত্রিম উপগ্রহে থাকে মানুষ, চলে গবেষণা। গুরুত্বপূর্ণ এই স্পেস স্টেশনটির কিউপোলা মডিউলের জানালার কাচের জানালায় ফাটল সৃষ্টি হয়েছিল ক্ষুদ্র একটি আবর্জনার ধাক্কায়। যদিও এই ধরনের ছোটখাটো বস্তু আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনের কোনো ক্ষতি করতে পারবে না বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
কিন্তু বড় কিছু এসে ধাক্কা মারলে বিপর্যয় অনিবার্য। পাশাপাশি আশংকা করা হচ্ছে, এমন একদিন আসবে যখন এই আবর্জনার ফলে পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথে বস্তুর ঘনত্ব অনেক বেড়ে যাবে যাতে অনেক সংঘর্ষ ঘটবে এবং প্রতিটি সংঘর্ষের ফলে বিপুল পরিমাণ মহাকাশ আবর্জনার সৃষ্টি হবে। যার ফলস্বরুপ এক সময় প্রকৃতপক্ষে মহাকাশে যান পাঠানোই অসম্ভব হয়ে যাবে।
সুতরাং অনেকদিন ধরেই এসব আবর্জনা কী করে সরানো যায় তার উপায় খুঁজছিল স্পেস এজেন্সিগুলো। সুখবর হচ্ছে, মহাকাশের আবর্জনা ধ্বংসে ৯ ডিসেম্বর শুক্রবার, পৃথিবীর কক্ষপথে পরীক্ষামূলকভাবে বিশেষ মহাকাশযান কোউনোটোরি ৬ (এইচটিভি-৬) পাঠিয়েছে জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।
এই ‘কোউনোটোরি ৬’ যানটি একটা বিশাল ইলেকট্রোডায়নামিক টিদার তৈরি করবে স্টেইনলেস ও অ্যালুমিনিয়ামের সাহায্যে। টিদারিংয়ের সাহায্যে স্পিড কমিয়ে নেবে আবর্জনা। ফলে একটা সময় ধ্বংস হয়ে যাবে আবর্জনার স্তূপগুলো।
বর্তমানে টিদারের দৈর্ঘ্য ৭০০ মিটার। কিন্তু শেষ পর্যন্ত টার্গেট লক্ষ্য করে কাজ করতে প্রয়োজন হবে ৫০০০ হাজার থেকে ১০০০০ হাজার মিটার। জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পরীক্ষামূলক এই কার্যক্রম সফল হলে পরবর্তীতে আরো বেশি দৈর্ঘ্য টার্গেট করে কাজ করতে সক্ষমতার যান তৈরি করা হবে।
order lipitor 10mg atorvastatin 20mg cost purchase atorvastatin pills
order generic lipitor 80mg atorvastatin over the counter lipitor 40mg ca
ciprofloxacin 500mg ca – augmentin 1000mg tablet amoxiclav medication
cipro over the counter – keflex 250mg ca cheap clavulanate
baycip price – bactrim cheap cost augmentin 1000mg
zidovudine 300mg usa – zyloprim 100mg sale order allopurinol 300mg online cheap
order clozaril 100mg without prescription – glimepiride 1mg ca famotidine 20mg cheap
buy retrovir 300 mg generic – buy generic allopurinol
order clozaril sale – ramipril 10mg pill order pepcid 20mg pill