“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম”
আমি আজ আপনাদের সামনে নিয়ে আসলাম আপনাদের সকলের পরিচিত বিষয় নেটওয়ার্কিং । আমরা সকলে নেটওয়ার্কিং কি তা জানি কিন্তু কতটুকু জানি সেটি হচ্ছে কথা ।তাই আমি আপনাদের নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে এই বার নিয়ে আসলাম নেটওয়ার্কিং টিউটোরিয়াল। কি বলেন তাহলে শুরু করা যাক …
🙂 🙂 🙂 নেটওয়ার্ক 🙂 🙂 🙂
নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জানতে হলে আমাকে প্রথমে জানতে হবে নেটওয়ার্কিং কি ? নেটওয়ার্কিং হচ্ছে একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে একস্থান হতে অন্য স্থানে খুব সহজেই পন্য বা তথ্য পৌছে দেয়ার জন্য তৈরি সুবিধা ।এই বার জানি নেটওয়ার্কিং কত প্রকার ? সাধারন ভাবে বলা যায় যে নেটওয়ার্কিং প্রধানত দুই প্রকার ।যথাঃ- 🙂 একটি অবকাঠামো এবং 🙂 🙂 অপরটি তথ্য বা পণ্য
নেটওয়ার্কের অবকাঠামো ভাল না হলে একপ্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে করা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ে। অথাৎ একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা মধ্যে যদি অনেক গুলো কম্পিউটার ,প্রিন্টার এবং অনুরুপ রিসোর্স সমূহ থাকে তাহলে এদের প্রত্যেকে একে অপরের সাথে তথ্য বিনিময় করতে পারে ।যেমনঃ ইন্টারনেট এর মাধ্যমে আমরা পৃথিবীর সকল সাথে যোগাযোগ এবং তথ্য বিনিময় করতে পারছি ।
🙂 🙂 🙂 কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং (COMPUTER NETWORKING) 🙂 🙂 🙂
কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে একদল আন্তঃসংযুক্ত কম্পিউটার ও সংশ্লিষ্ট ডিভাইস । এই ডিভাইস সমূহ খুব সহজেই নিজেদের মাঝে তাদের তথ্য বিনিময় ও রিসোর্স শেয়ার করতে পারে । নেটওয়ার্কে হার্ড ওয়্যার এর বেশ কিছু রিসোর্স ব্যবহারিত হয় ।তার মধ্যে অন্যতম গুলো হচ্ছে প্রিন্টার, মডেম ,স্ক্যানার এবং স্টোরেজ ডিভাইস (যেমন হার্ড ডিস্ক ,সিডি ,প্লোটার ইত্যাদি ।
🙂 🙂 🙂 স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ( stand alone) 🙂 🙂 🙂
অপরদিকে নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় এমন কম্পিউটার কে বলা হয় স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটার ।স্ট্যান্ড এলোণ কম্পিউটারকে ডেটা ,গ্রাফিক্স বা ডকুমেন্ট অন্যের সাথে শেয়ার করতে হলে তা প্রিন্টারে প্রিন্ট করে না হলে ডিস্ক কপি অথবা পেন্ডারাইভে কপি করে নিয়ে যেতে হবে ।নেটওয়ার্কিং এর ক্ষেত্রে তথ্য শেয়ারিং এর কাজ গুলো কম্পিউটার নিজ থেকে করে ।ব্যবহারকারীকে স্থান পরিবর্তন করতে হয় না ।
বর্তমান সময়ে তথ্য প্রজুক্তির উন্নয়েনের মূলে রয়েছে কম্পিউটার ।বর্তমানে তথ্য বহন বা ধারনে কম্পিউটারের বিকল্প নেই ।সাধারণত কম্পিউটার আমাদের নিন্মবর্ণিত সুবিধা সমূহ প্রদান করে থাকে
- ওয়ার্ড প্রসেসিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- সিম্যুলেসন
- একাউন্টিং
- নিউমেরিক এনালাইসিস
- ডেটাবেজ
- ইনভেন্টরি ট্র্যাকিং
🙂 🙂 🙂 ইনফরমেশন টুল হিসেবে কম্পিউটার যখন অন্যান্য রিসোর্স এর সাথে শেয়ার করা হয় 🙂 🙂 🙂
সহজ ভাবে বললে একটি কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হচ্ছে কমপক্ষে দুটি কম্পিউটারকে একটি ক্যাবল এর মাধ্যমে সংযুক্ত করা ।নেটওয়ার্ক এর কারনে একটি কম্পিউটার অপর একটি কম্পিউটার এর সাথে খুব দ্রুত তথ্য বিনিময় করতে পারে ।কম্পিউটার সংযুক্তির মাধ্যমে রিসোর্স শেয়ারিং এর ধারনাকে বলা হয় নেটওয়ার্কিং।উপরের চিত্রের দেখে নিশ্চয় বুজতে পারছেন কি বুঝানো হয়েছে 🙂
🙂 🙂 :)কম্পিউটার নেটওয়ার্কিং এর ব্যবহার (USE OF COMPUTER NETWORK) 🙂 🙂 🙂
বর্তমানে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ক্ষেত্র বেশ প্রসারিত ।দিনে দিনে এর ব্যবহার ও কার্যকারিতা বেড়েই চলেছে দূর্বার গতিতে ।নিচে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহারের কিছু ক্ষেত্র তুলে ধরলামঃ-
🙂 তথ্য বিনিময়(information Sharing) 🙂
- ইনভেন্টরি
- লেটার স্টাইল
- ফাইন্যন্সিয়াল রেকর্ড
- সেলস কন্টাক্ট ইনফরমেশন
- প্রসিদিউর ম্যানুয়েল
- কর্মচারী রেকর্ড
- কোম্পানি মেমোস
🙂 🙂 হার্ড ওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং(Hardware Resource Sharing) 🙂 🙂
মনে করুন আপনি একটি অফিসে চাকুরি করেন 😛 সেখানে কম্পিউটার আছে ০৮/১০ টি কিন্তু প্রিন্টার আছে একটি ।কম্পিউটার এবং প্রিন্টার নেটওয়ার্ক ভুক্ত নয় । একটি যে প্রিন্টার আছে সেটি নিদিষ্ট একটি কম্পিউটার এর সাথে আছে । তখন আপনার দরকারি একটি ডকুমেন্ট প্রিন্ট হবে ।তখন ডকুমেন্টটি প্রিন্ট করতে হলে আপনার ডকুমেন্টটি ফ্লপি ডিস্কে নিয়ে প্রিন্টার যুক্ত কম্পিউটারে নিয়ে প্রিন্ট করতে হবে অথবা প্রিন্টার টি নিজের কাছে আনে প্রিন্ট করা। কি বলেন কাজ টি জটিল না ? এই সমস্যার একমাত্র সমাধান হচ্ছে কম্পিউটার এবং প্রিন্টারকে লোকাল আরিয়া নেটওয়ার্ক এর আওতায় আনা । নেটওয়ার্কের আওতায় আসলে আপনার একটি প্রিন্টার দিয়েই সকল কম্পিউটারের ডকুমেন্ট জায়গায় বসে প্রিন্ট করা সম্ভব ।
🙂 🙂 সফটওয়্যার রিসোর্স শেয়ারিং (softwer resource sharing ) 🙂 🙂
সফটওয়্যার রিসোর্স হচ্ছে কোন প্রতিষ্ঠান যখন নেটওয়ার্কে কেন্দ্রিয় ভাবে সফটওয়্যার ইন্সটল এবং কনফিগার করএটি করা ওই সফটওয়্যার বা প্রোগ্রাম পুরো প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য ক্লায়েন্টদের জন্য ব্যবহার যোগ্য হয় । এ প্রক্রিয়ার দরুন নেটওয়ার্ক এডমিনিস্ট্রেটরের জন্য সফটওয়্যার ইন্সটল ও রক্ষনাবেক্ষন সহজ হয়
🙂 🙂 তথ্য সুরক্ষা (information protection) 🙂 🙂
নেটওয়ার্কিং ভিত্তিক কম্পিউটারিং এ প্রত্যক ইউজারের একটি স্বতন্ত্র নাম এবং পাসওয়ার্ড থাকে । ইউজারকে ডেটা ব্যবহার করতে হলে অবশ্যই ওই নাম ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে সঠিক ভাবে ।নাহলে ইউজার ওই ডেটার নাগাল পাবে না
🙂 🙂 তথ্য সংরক্ষন ( information preservation) 🙂 🙂
নেটওয়ার্কিং সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে একটি কেন্দ্রিয় স্টোরেজ মিডিয়ায় তথ্য সংরক্ষন করতে পারে ।তথ্য সংরক্ষনের এই প্রক্রিয়াকে বলা হয় ডেটা ব্যাকআপ ।এটি ব্যবহারের ফলে আপনার গুরুত্ব পূর্ণ হঠাৎ নষ্ট হবার ভঁয় কমে ।নেটওয়ার্ক এর একটি কেন্দ্রিয় ডিস্কে ডেটা ব্যাকআপ সহজেই নেয়া যায় 🙂
🙂 🙂 বার্তা বা মেসেজ আদান প্রদান (exchanging message) 🙂 🙂
অফিসের ডেটা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে আদান প্রদান যেমন স্ম্য সাপেক্ষ তেমন এটি কিন্তু ব্যয় বহুলও বটে । নেটওয়ার্ক ভুক্ত ক্লায়েন্ট ইমেলের মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদান করতে পারে খুবেই সহজেই ।এই পদ্ধতিতে কাজে আসে দ্রুততা এবং নিরাপত্তা ।
😛 😛 😛 একটি কথা অবশ্যই মনে রাখবেন যে নিজে শিখুন এবং অন্যকে শিখতে সহয়তা করুন ।আপনি চিন্তা করে দেখুন এমন অনেক কিছু আছে জা আপনি জানেন কিন্তু অনেকেই জানে না । তাই আমাদের শিখতে এবং শিখাতে সহয়তা করুন 😀 😀 😀
atorvastatin 20mg uk order atorvastatin 40mg online cheap atorvastatin price
cipro 500mg tablet – amoxiclav pill amoxiclav order online
generic zidovudine 300 mg – buy avapro paypal zyloprim uk
oral metformin 500mg – order epivir without prescription order lincocin 500 mg sale
order generic clozaril 50mg – buy coversyl without a prescription buy famotidine pill
order seroquel 50mg generic – purchase venlafaxine without prescription order eskalith pill
hydroxyzine online order – order atarax online buy amitriptyline 25mg generic
anafranil 25mg brand – order generic tofranil 25mg buy doxepin generic
purchase amoxil pill – buy cheap amoxicillin order cipro 500mg pill
augmentin 1000mg pill – zyvox 600mg uk cipro 1000mg us
clindamycin canada – buy suprax generic chloramphenicol online
order zithromax pills – buy generic tetracycline ciplox ca