কেবল ওয়াটার রেস্টিট্যান্ট নয় এবার ওয়াটার প্রুফ আই-ওয়াচ নিয়ে অ্যাপল। কিন্তু এর জন্য দিনের পর দিন হাড়ভাঙা খাটুনি খেটেছে অ্যাপল-এর ইঞ্জিনিয়াররা। অ্যাপল আই-ওয়াচ ২ জলে ডুবিয়ে রেখে, সাঁতারে ব্যবহার করে পরীক্ষা চালানো হয়েছে প্রায় কয়েকশো বার।

স্মার্ট ওয়াচটি নিয়ে অ্যাপল ইঞ্জিনিয়ারদের সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ ছিল ঘড়িটির স্পিকার নিয়ে। সাউন্ড শোনার জন্য স্পিকারের খোপে অবশ্যই বাতাস ঢোকাতেই হবে। কিন্তু বাতাস ঢুকতে দিলে তো জলও ঢুকে যাবে! অ্যাপল-এর ইঞ্জিনিয়ারা তাই এমন স্পিকার বানিয়েছেন যা শুধু বাতাসেরই প্রবেশ ঘটাবে। পানি কিংবা লিকুইড এতে প্রবেশ করার সুযোগ পাবেনা। অ্যাপলের দাবি, এই ঘড়ি জলের তলার প্রায় ৫০ মিটার পর্যন্ত কোন সমস্যা ছাড়াই কাজ করা যাবে।
অনেকটা জেমস বন্ডের গ্যাজেট ঘড়ির মতো, এ ঘড়িতে চলে এসেছে জিপিএস, হৃদস্পন্দন মনিটর, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি অ্যাপ, নতুন অপারেটিং সিস্টেম “ওয়াচ ওএস-৩”। যাঁরা শরীরচর্চা করতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য নাইকি-র সঙ্গে মিলে অ্যাপল ঘড়ির আলাদা সংস্করণ। তাছাড়াও আরও উন্নত প্রযুক্তি ও ওজনে হালকা অ্যাপল ওয়াচ নাইকি প্লাস এনেছে অ্যাপল।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here