#নাম্বার ১ প্রথমেই কিছু ওয়্যারলেস কানেকশন আপনাকে বন্ধ করতে হবে। WiFi, Bluetooth, GPS এগুলো কি এখন কাজে লাগছে? না লাগলে বন্ধ করে দিন। যখন যেটা প্রয়োজন তখনই শুধু অন রাখেন। এসবে প্রচুর ব্যাটারি কঞ্জিউম হয়, তাই অযথা সবসময় অন রাখার কোন মানে নেই।
.
#নাম্বার ২ স্ক্রীন , স্ক্রীন এ যে কত ব্যাটারি খরচ হয় অলরেডি দেখেছেন নিশ্চই? যা আপনি করতে পারেন, তা হচ্ছে স্ক্রীন ব্রাইটনেস নিয়ন্ত্রন। যখন যতটুকু দরকার, দিনের বেলায় বা বেশি আলোতে বেশি, কম আলোতে কম এজন্য অনেক ফোন বা ট্যাবলেট এ আবার অটো ব্রাইটনেস কন্ট্রোল থাকে, ওটা এন্যাবল করা থাকলে আপনাকে বেশি না ভাবলেও চলবে।তবে আপনার হাইয়েস্ট ব্রাইটনেসেও যদি স্বাভাবিক আলোতে দেখতে সমস্যা হয়, তবে কিছু করার নেই সেটা আপনার ডিভাইস এর দোষ। লাইভ ওয়াল পেপারটা দয়া করে বন্ধ রাখেন।
.
#নাম্বার ৩ এখন আপনার ফোন বা ট্যাবে কতগুলো এ্যাপ্স রানিং আছে? যেসব এ্যাপ্স ব্যবহার করছেন না, সেগুলো বন্ধ করে দিন। সেটিংস থেকে এ্যাপ্স এ গেলেই রানিং এ্যপ্স দেখতে পারবেন, অথবা হোম বাটন এর পাশের ওপেন এ্যাপ্স থেকেও Swipe করে বন্ধ করতে পারবেন। সহজে একটা এ্যাপ্স কিলার বা টাস্ক কিলার এ্যাপ্লিকেশান ও ব্যবহার করতে
পারেন এজন্য। কিছু এ্যাপ্লিকেশন যেমন ফেসবুক বা অন্য সোস্যাল নেটয়ারকিং এরা সারাক্ষণ ব্যাকগ্রাউন্ডে রান করে অনেক ব্যাটারি অপচয় করে।
.
#নাম্বার ৪ নোটিফিকেশন, Widgets আর Synch যতটা পারেন বন্ধ রাখেন। যেটা দরকার সেটা রাখেন,
অপ্রয়োজনীয় জিনিষপত্র খালি খালি রাখার কোন মানে হয়না। এমনকি দেখবেন, অনেক এ্যাপ্লিকেশান গত ছয়মাএকবারো ব্যবহার করেন নাই, কিন্তু সেটা হয়তো ব্যাকগ্রাউন্ডে সবসময় চলছে। তাই মাঝে মাঝে কিছু আনইন্সটল করে দিন।
.
#নাম্বার ৫ আপনার ডিভাইস এর সাথে আপনার চাহিদা অনুযায়ী একটা পাওয়ার ব্যাঙ্ক কিনে ফেলুন। ২২০০ MAH
থেকে ১০,০০০ MAH পর্যন্ত।
.
.

আরো উওরঃ ব্রাইটনেস একটু কমিয়ে ব্যবহার করুন, চার্জ দেওয়ার সময় মোবাইল ব্যবহার
করবেন না, আপনি ব্যাটারি সেভার মুড অন করে দিন।(সেটিংস এ পাবেন)। ডিসপ্লেতে Live Welpaper থাকলে তা রিমুভ করে দিন। ডিসপ্লের স্লিপ টাইম কমিয়ে দিন।

প্রয়োজনীয় হলে পোস্টটি শেয়ার করুন।
ধন্যবাদ, itdoctor24.com এর সাথেই থাকুন।

22 COMMENTS

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here