ডেস্ক রিপোর্ট, ঢাকা: অ্যালফেবেটিক্যালি না হয়ে, কম্পিউটার কি-বোর্ডের লেটারগুলো এমন এলোমেলো কেন? কম্পিউটার নিয়ে যারা ঘাঁটাঘাঁটি করেন, কোনও না কোনও সময়ে, একবার হলেও তাদের মনে এই প্রশ্নটা এসেছে। অ্যালফেবেটিক্যালি হলে, সত্যি ঝকমারি কমতো। মনে রাখার বাড়তি পরিশ্রমটুকু করতে হত না।
কিন্তু সেই সুবিধের কথা কেন মাথায় রাখলেন না স্রষ্টারা? এই স্মার্ট-দুনিয়ায় কম্পিউটার ক্রমে আধুনিক হয়ে উঠলেও, তার কি-বোর্ড কেন টাইপরাইটারের লে-আউট অন্ধ অনুকরণ করে চলল?
আসুন, QWERTY লে-আউট দিয়েই শুরুটা করা যাক। যার স্রষ্টা ক্রিস্টোফার শোলেস। এই QWERTY-ই হল প্রথম কমার্শিয়াল টাইপরাইটারের লে-আউট। টাইপের এই নকশাটি তৈরি হয় ১৮৭৪ সালে। যার নাম দেওয়া হয়েছিল ‘Remington Number 1’। কাজ করতে গিয়ে ক্রিস্টোফার দেখলেন, বাটনগুলো আটকে যাচ্ছে, নয়তো একটার সঙ্গে আর একটা ধাক্কা খাচ্ছে। তার দরুন টাইপের লেটার মিস হচ্ছে। টাইপরাইটারে ‘ব্যাকস্পেস’ অপশন না থাকায়, সঙ্গে সঙ্গে তা শোধরানোরও জায়গা নেই।
এই সমস্যা দূর করতেই, ইংরেজি কমন লেটারগুলোকে পরস্পরের থেকে দূরে রাখলেন। যাতে বাটন না আটকে যায়। তাতে কাজও হল। ক্রমে মানুষজনও তাতেই অভ্যস্ত হয়ে উঠলেন। একই কারণে আধুনিক কম্পিউটারও সেই লেআউটই অনুসরণ করছে।
lipitor generic lipitor 80mg pills brand lipitor 40mg
order lipitor lipitor 20mg ca lipitor medication
ciprofloxacin brand – purchase cephalexin online generic augmentin 625mg
buy cipro medication – buy cheap cephalexin amoxiclav pill
retrovir online order – order glycomet 500mg generic buy generic allopurinol
glucophage 500mg generic – buy cefadroxil cheap buy lincocin 500mg generic
oral zidovudine 300mg – lamivudine sale allopurinol 100mg canada
purchase clozaril – order pepcid 20mg online buy pepcid 20mg sale